রবিবার, ৪ জুন ২০২৩সত্য ও সুন্দর আগামীর স্বপ্নে...

সমস্যা-সম্ভাবনা

কমলনগরে মানববন্ধন : মেঘনার তীর রক্ষা বাঁধ সেনাবাহিনী দিয়ে বাস্তবায়নের দাবি

কমলনগরে মানববন্ধন : মেঘনার তীর রক্ষা বাঁধ সেনাবাহিনী দিয়ে বাস্তবায়নের দাবি

খবর, টপ সেকশন-১, লক্ষ্মীপুর, সদ্যপ্রাপ্ত সংবাদ, সমস্যা-সম্ভাবনা
নিজস্ব প্রতিবদেক : লক্ষ্মীপুরের রামগতি ও কমলনগরে মেঘনা নদীর তীর রক্ষা বাঁধের অনুমোদিত প্রকল্পটি সেনাবানিহীর মাধ্যমে বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন করছে এলাকাসাবী। এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার (২৬ আগস্ট) দুপুরে ‘কমলনগর নদী শাসন সংগ্রাম পরিষদ’ কমলনগর উপজেলার পরিষদের সামানে রামগতি-লক্ষ্মীপুর সড়কে মানববন্ধনের আয়োজন করে। এতে এলাকার বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ অংশ নেন। এসময় বক্তব্য দেন সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক অধ্যক্ষ আবদুল মোতালেব। কমলনগর প্রেসক্লাবের সভাপতি এম এ মজিদ, সাধারণ সম্পাদক ইউছুফ আলী মিঠুসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতারা। মানববন্ধনে বক্তরা বলেন, টেকসই বাঁধ নির্মাণে সেনাবাহিনীর বিকল্প নেই। রামগতির আলেকজান্ডারে ২০১৫ সালে সেনাবাহিনী দিয়ে নির্মিত বাঁধ টেকসই হয়েছে, সেটি এখন পর্যটন কেন্দ্র; অথচ একই
লক্ষ্মীপুরে শিশুসহ আরও ৩ জনের করোনা শনাক্ত, রোগী বেড়ে ৩৭

লক্ষ্মীপুরে শিশুসহ আরও ৩ জনের করোনা শনাক্ত, রোগী বেড়ে ৩৭

কমলনগর, টপ সেকশন-১, সদর, সমস্যা-সম্ভাবনা
নিজস্ব প্রতিবেদক : লক্ষ্মীপুরের কমলনগরের দশ মাসের এক শিশুসহ আরও ৩ জনের করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এনিয়ে জেলায় করোনা রোগী বেড়ে ৩৭ জন দাঁড়িয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১০ টার দিকে জেলা সিভিল সার্জন আবদুল গাফ্ফার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সিভিল সার্জন অফিস সূত্র জানায়, মঙ্গলবার চট্টগ্রামের বিআইটিআইডি ও ভেটেরিনারী এন্ড এনিম্যাল সাইন্স ইউনিভার্সিটিতে লক্ষ্মীপুরের ১০৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে তিনজনের করোনা পজিটিভ এসেছে। এরমধ্যে সদরে ২ জন ও কমলনগরে ১জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। এখনো পর্যন্ত এ জেলা থেকে ৯৯০ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। এতে ৭৫৮ জনের পরীক্ষার ফলাফলে চিকিৎসকসহ ৩৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এরমধ্যে রামগঞ্জে ১৬ জন, সদরে ১২ জন, কমলনগরে ৫ জন ও রামগতিতে ৪ জন। লক্ষ্মীপুর জেলা সিভিল সার্জন আবদুল গাফ্ফার জানান, রামগঞ্জে প্রথম ও রামগতিতে দ্বিতীয় আক্রান্ত রোগীকে ঢাকার কুয়
ভাঙন রোধে দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ না হলে বিলীন হবে কমলনগর

ভাঙন রোধে দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ না হলে বিলীন হবে কমলনগর

কমলনগর, টপ সেকশন-১, লক্ষ্মীপুর, সদ্যপ্রাপ্ত সংবাদ, সমস্যা-সম্ভাবনা
সাজ্জাদুর রহমান : লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে মেঘনা ভাঙন রোধে নদীর তীর রক্ষা বাঁধের প্রথম পর্যায়ের ১কি.মি কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। ভাঙনের মুখে থাকা বিস্তৃর্ণ জনপদ রক্ষায় এই বাঁধ যথেষ্ট নয়। উপজেলা রক্ষায় অন্তত আরও ৮ কি.মি. বাঁধ প্রয়োজন। দ্রুত সময়ের মধ্যে বাঁধ নির্মাণের দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ শুরু না হলে যেটুকু হয়েছে তাও বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এতে মারাতœক হুকমিতে পড়বে উপজেলা সদরসহ বেশ কয়েকটি ইউনিয়ন। লক্ষ্মীপুরের মেঘনা নদীর তীরে কমলনগর উপজেলার অবস্থান। বিগত বেশ কয়েক বছরের ভয়াবহ ভাঙনে এখানকার সরকারি-বেসরকারি বহু স্থাপনাসহ বিশাল এলাকা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এখানে সারা বছর ভাঙন অব্যাহত। বর্ষা মৌসুমে ভাঙন ভয়াবহ রুপ নেয়। যে কারণে আগামী বর্ষার আগেই আরও বাঁধ নির্মাণ চায় এলাকাবাসী। স্থানীয়দের দীর্ঘদিনের দাবীতে ভাঙন রোধে এক কিলোমিটার তীর রক্ষা বাঁধের নির্মাণ কাজ চলছে। ওই বাঁধের ৯৩০ মিটার কাজ শেষ হয়
খাবারের মান-পরিমাণ নিয়ে বিস্তর অভিযোগ

খাবারের মান-পরিমাণ নিয়ে বিস্তর অভিযোগ

অনিয়ম, সমস্যা-সম্ভাবনা, স্বাস্থ্য
লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে ঠিকাদারের সরবরাহ করা খাবারের মান ও পরিমাণ নিয়ে অভিযোগের অন্ত নেই রোগীদের। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত হাসপাতালে অবস্থানকালে রোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাদের সরবরাহ করা হয় নিম্নমানের খাবার।। অনেক সময় পরিমাণেও কম দেওয়া হয়। এ ছাড়া সময়মতো দেওয়া হয় না খাবার। এ জন্য বাধ্য হয়ে বাড়ি থেকে খাবার আনতে হয় রোগীর স্বজনদের। অনেকে চড়া মূল্যে হোটেল-রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার কিনে আনে।।। রামগঞ্জ পৌরসভার নৈশপ্রহরী তছলিম উদ্দিন মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের কারণে গত সোমবার রাতে ভর্তি হন ১০০ শয্যার এ হাসপাতালে। গতকাল দুপুর দেড়টার দিকে তিনি ক্ষোভের সঙ্গে কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘হসপিটালের খাওন দেখলে মনে কয়, অনই বাইত চলি যাই। খানা ভালা না। হাঙ্গাশ মাছ মানুষও তো খায় না। ’ দোতলায় পেয়িং রুমে ভর্তি থাকা লাহারকান্দি গ্রামের বৃদ্ধ আজিজ উল্যা বলেন, ‘হাসপাতালের খাবার দেখলেই খেতে মন চায়
নাগরিক সুবিধা নেই, পিছিয়ে রামগতি পৌরসভা

নাগরিক সুবিধা নেই, পিছিয়ে রামগতি পৌরসভা

টপ সেকশন-২, রামগতি, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাক্ষাৎকার
রামগতি : ১৪হাজার ৭৮০ মিটার কাঁচা রাস্তা। ড্রেনেজ ব্যবস্থা নেই। ঘরে-ঘরে বিদ্যুত পৌঁছেনি। বিশুদ্ধ পানির অভাব। ময়লা অবর্জন পেলতে নিদিষ্ট ব্যবস্থা নেই। রাস্তায় চলতে অন্ধকারে নেই আলো। পর্যাপ্ত স্যানিটেশন ব্যবস্থার অভাব। সামান্য পাকা রাস্তা থাকলেও সংস্কার অভাবে ব্যবহারের অযোগ্য। এসব পরিস্থিতিতে পিছিয়ে রয়েছে লক্ষ্মীপুরের রামগতি পৌরসভা। এতে সুবিধা বঞ্চিত হচ্ছে নাগরিক। সম্প্রতি পৌরসভাটি ‘গ’ থেকে ‘খ’ শ্রেণিতে উন্নীত হয়েছে। কিন্তু বাড়িনি নাগরিক সুবিধা। লক্ষ্মীপুর জেলায় সর্বশেষ গঠিত হয়েছে রামগতি পৌরসভা। ২০০০ সালে রামগতি পৌরসভা গঠিত হয়। উপজেলার চর আলেকজান্ডার, চর আলগী ও চর বাদাম ইউনিয়নের কিছু অংশ নিয়ে মেঘনা নদীর কোল ঘেষে ১১.৮১ বর্গ কিলোমিটার আয়তন নিয়ে এ পৌরসভা। এটি ৯টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়। মেঘনার ভাঙনে পৌর এলাকার আয়তন কমলেও জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩৫ হাজারে। এ পৌরসভায় কোন কলকারখানা, শিল্প