ঢাকা: চলতি ২০১৭ সালে সফটওয়্যারসহ তথ্য-প্রযুক্তির বিভিন্ন পণ্য রফতানি করে বাংলাদেশ ৮০০ মিলিয়ন বা ৮০ কোটি ডলার আয় করছে বলে জানিয়েছেন তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ানবাজারের সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কের কনফারেন্স রুমে আয়োজিত সংবাদসম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
স্থানীয়ভাবে তৈরি করা সফটওয়্যার ও আইসিটি সংক্রান্ত নানান পণ্য রফতানি করে এই আয় করছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত তথ্য বলছে, চলমান ধারা ধরে রাখা গেলে ২০১৮ সালে রফতানি এক বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ২০২১ সালে রফতানি পাঁচ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বেশ কয়েকটি মন্ত্রণালয়, সরকারি অফিস, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করেছি। ভিয়েতনামকে মডেল হিসেবে নিয়েছি। কারণ ইতোমধ্যে এই দেশেটি শুন্য থেকে শুরু করে বিগত ১০ বছরে ২০ বিলিয়ন বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করেছে।
সার্বিক অগ্রগতি নিয়ে তিনি বলেন, এ শিল্পের উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে দেশের ২৮টি জেলায় হাইটেক ও সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক স্থাপনের কাজ দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। মেধাবীদের সৃষ্টিশীল ও উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে ইনোভেশন ডিজাইন অ্যান্ড উদ্যোক্তা তৈরির একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। ট্রিলিয়ন ডলারের বিশ্ববাজারে আমাদের বৃহৎ অংশ নিশ্চিত করতে নানামুখী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
সংবাদসম্মেলনে জানানো হয়, ‘রেডি ফর টুমরো’ স্লোগান সামনে রেখে পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ তথ্যপ্রযুক্তি উৎসব ‘ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড-২০১৭’। চার দিনব্যাপী এ উৎসবের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৬ ডিসেম্বর যা শুরু হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আইসিটি বিভাগের সচিব সুবীর কিশোর চৌধুরী, কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার সরকার প্রমুখ।
বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ানবাজারের সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কের কনফারেন্স রুমে আয়োজিত সংবাদসম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
স্থানীয়ভাবে তৈরি করা সফটওয়্যার ও আইসিটি সংক্রান্ত নানান পণ্য রফতানি করে এই আয় করছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত তথ্য বলছে, চলমান ধারা ধরে রাখা গেলে ২০১৮ সালে রফতানি এক বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ২০২১ সালে রফতানি পাঁচ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বেশ কয়েকটি মন্ত্রণালয়, সরকারি অফিস, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করেছি। ভিয়েতনামকে মডেল হিসেবে নিয়েছি। কারণ ইতোমধ্যে এই দেশেটি শুন্য থেকে শুরু করে বিগত ১০ বছরে ২০ বিলিয়ন বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করেছে।
সার্বিক অগ্রগতি নিয়ে তিনি বলেন, এ শিল্পের উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে দেশের ২৮টি জেলায় হাইটেক ও সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক স্থাপনের কাজ দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। মেধাবীদের সৃষ্টিশীল ও উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে ইনোভেশন ডিজাইন অ্যান্ড উদ্যোক্তা তৈরির একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। ট্রিলিয়ন ডলারের বিশ্ববাজারে আমাদের বৃহৎ অংশ নিশ্চিত করতে নানামুখী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
সংবাদসম্মেলনে জানানো হয়, ‘রেডি ফর টুমরো’ স্লোগান সামনে রেখে পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ তথ্যপ্রযুক্তি উৎসব ‘ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড-২০১৭’। চার দিনব্যাপী এ উৎসবের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৬ ডিসেম্বর যা শুরু হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আইসিটি বিভাগের সচিব সুবীর কিশোর চৌধুরী, কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার সরকার প্রমুখ।