লক্ষ্মীপুর : গণকবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ, র্যালি ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে লক্ষ্মীপুর হানাদার মুক্ত দিবস পালিত হয়েছে।
সোমবার (৪ ডিসেম্বর) সকালে দিবসটি উপলক্ষে একটি আনন্দ র্যালি বের করা হয়। র্যালিটি সদর উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গন থেকে শুরু হয়ে জেলা কালেক্টরেট ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এরআগে শহরের বাগবাড়ীস্থ এলাকায় গণকবরে ফুলের শ্রদ্ধাঞ্জলি দিয়ে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন জেলা প্রশাসক হোমায়রা বেগম, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান, জেলা পুলিশ সুপার আ স ম মাহাতাব উদ্দিন, পৌর মেয়র আবু তাহের, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুজ্জামান ও সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার কাজল কান্তি দাসসহ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নেতৃবৃন্দ। এসময় শহীদের জন্য দোয়া মোনাজাত করা হয়।
প্রসঙ্গত, আজ ৪ ডিসেম্বর লক্ষ্মীপুর হানাদার মুক্ত দিবস। স্বাধীনতা যুদ্ধের পুরো সময়জুড়ে লক্ষ্মীপুর জেলা ছিল পাক-হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার-আলবদরদের হত্যা, লুট, অগ্নিসংযোগ ও ধর্ষণের ঘটনায় ক্ষত-বিক্ষত। ’৭১ সালের এই দিনে বীর মুক্তিযোদ্ধারা সর্বাত্মক আক্রমণ চালিয়ে, এ জেলায় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করে। জেলাবাসী মুক্তিপায় পাক-বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার-আল বদরদের হত্যা, লুট, আর নির্যাতনের হাত থেকে।
সোমবার (৪ ডিসেম্বর) সকালে দিবসটি উপলক্ষে একটি আনন্দ র্যালি বের করা হয়। র্যালিটি সদর উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গন থেকে শুরু হয়ে জেলা কালেক্টরেট ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এরআগে শহরের বাগবাড়ীস্থ এলাকায় গণকবরে ফুলের শ্রদ্ধাঞ্জলি দিয়ে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন জেলা প্রশাসক হোমায়রা বেগম, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান, জেলা পুলিশ সুপার আ স ম মাহাতাব উদ্দিন, পৌর মেয়র আবু তাহের, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুজ্জামান ও সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার কাজল কান্তি দাসসহ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নেতৃবৃন্দ। এসময় শহীদের জন্য দোয়া মোনাজাত করা হয়।
প্রসঙ্গত, আজ ৪ ডিসেম্বর লক্ষ্মীপুর হানাদার মুক্ত দিবস। স্বাধীনতা যুদ্ধের পুরো সময়জুড়ে লক্ষ্মীপুর জেলা ছিল পাক-হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার-আলবদরদের হত্যা, লুট, অগ্নিসংযোগ ও ধর্ষণের ঘটনায় ক্ষত-বিক্ষত। ’৭১ সালের এই দিনে বীর মুক্তিযোদ্ধারা সর্বাত্মক আক্রমণ চালিয়ে, এ জেলায় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করে। জেলাবাসী মুক্তিপায় পাক-বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার-আল বদরদের হত্যা, লুট, আর নির্যাতনের হাত থেকে।