লক্ষ্মীপুরে নিখোঁজের তিনদিন পর নুর নবী (৭৫) নামের এক ব্যক্তি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পেট-হাতের আঙ্গুল কাটা, মুখ থেতলানো ও দাঁড়ি পোড়ানো অবস্থায় তাঁর মরদেহ পাওয়া যায়। মঙ্গলবার দুপুরে সদর উপজেলার শাকচরের হাজিরহাট এলাকার একটি অব্যবহৃত পুকুর থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। খবর পেয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লোকমান হোসেন ও পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) এ কে এম ফজলুল হক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
নিহত নুরনবী শাকচর গ্রামের মৃত আবদুস সামাদ বেপারীর ছেলে। তিনি ৬ মেয়ে ও এক ছেলের জনক। তার বাড়ি থেকে আধা কিলোমিটার পূর্বে পুকুর থেকে মরদেহটি পাওয়া যায়। তবে কী কারনে, কারা তাকে হত্যা করেছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এলাকাবাসী ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যায় হাজিরহাটের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হন নুরনবী। এরপর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। পরদিন সকালে সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়। মঙ্গলবার সকালে স্থানীয়রা অব্যবহৃত পুকুরে মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পরে পেট-হাতের আঙ্গুল কাটা, মুখ থেতলানো ও দাঁড়ি পোড়ানো অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহতের মেয়ে রৌশন আরা ও শিপন বেগম বলেন, তাদের বাবাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তার সাথে কারো দ্বন্ধ ছিল না। দ্রুত হত্যাকারীদের সনাক্ত করে বিচারের দাবিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারা। লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লোকমান হোসেন বলেন, খবর পেয়ে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। ময়না তদন্তের জন্য এটি সদর হাসমপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়না তদন্তের চূড়ান্ত প্রতিবেদন পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নিহত নুরনবী শাকচর গ্রামের মৃত আবদুস সামাদ বেপারীর ছেলে। তিনি ৬ মেয়ে ও এক ছেলের জনক। তার বাড়ি থেকে আধা কিলোমিটার পূর্বে পুকুর থেকে মরদেহটি পাওয়া যায়। তবে কী কারনে, কারা তাকে হত্যা করেছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এলাকাবাসী ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যায় হাজিরহাটের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হন নুরনবী। এরপর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। পরদিন সকালে সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়। মঙ্গলবার সকালে স্থানীয়রা অব্যবহৃত পুকুরে মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পরে পেট-হাতের আঙ্গুল কাটা, মুখ থেতলানো ও দাঁড়ি পোড়ানো অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহতের মেয়ে রৌশন আরা ও শিপন বেগম বলেন, তাদের বাবাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তার সাথে কারো দ্বন্ধ ছিল না। দ্রুত হত্যাকারীদের সনাক্ত করে বিচারের দাবিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারা। লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লোকমান হোসেন বলেন, খবর পেয়ে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। ময়না তদন্তের জন্য এটি সদর হাসমপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়না তদন্তের চূড়ান্ত প্রতিবেদন পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।