লক্ষ্মীপুর জেলা যুবলীগের সম্মেলনের মাধ্যমে এবার আহবায়ক কমিটির শনি কাটবে। প্রায় ২৩ বছর ধরে এখানে আহবায়ক কমিটির রাজনীতি চলছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) আদর্শ সামাদ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। চলতি বছর একাধিকবার সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করা হলেও অদৃশ্য কারণে তা হয়নি।
এদিকে সম্মেলনকে ঘিরে নেতাকর্মী ও সমর্থকদের মাঝে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ থেকে লক্ষ্মীপুর পর্যন্ত সড়কের বিভিন্নস্থানে দুই শতাধিক তোরণ, বিলবোর্ড বর্ণিল ডিজিটাল ব্যানার-পোষ্টার দিয়ে সাজানো হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে কেন্দ্রীয় যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। সম্মেলনের জন্য ১২৫ জন কাউন্সিলর (ভোটার) করা হয়েছে। তারাই নেতা নির্বাচন করবেন।
দলীয় সূত্র জানায়, সবশেষ ১৯৯৪ সালে সম্মেলনের মাধ্যমে জেলা যুবলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন হয়। তখন নুরুল হুদা পাটোয়ারী সভাপতি ও ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক হন। পরে ২০০২ সালে সৈয়দ সাইফুল হাসান পলাশকে আহবায়ক ও সৈয়দ আহম্মদ পাটোয়ারীকে যুগ্ম আহবায়ক করে ২১ সদস্যের আহবায়ক কমিটি করা হয়। এরপর সম্মেলন না হওয়ায় ২০১২ সালে সৈয়দ আহম্মদ পাটোয়ারীকে আহবায়ক এবং এ কে এম সালাহ উদ্দিন টিপু ও রহমত উল্যা বিপ্লবকে যুগ্ম আহবায়ক করে গঠন করা হয় ৫১ সদস্যবিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি। এতে সাংগঠনিক কার্যক্রমে কিছুটা গতি এলেও পরে আবারও স্থবিরতা নেমে আসে। ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রয়ারি এ কে এম সালাহ উদ্দিন টিপুকে আহবায়ক, শেখ জামাল রিপন ও মুজিবুর রহমান মুরাদকে যুগ্ন আহবায়ক করে কমিটি ঘোষণা করা হয়। এর এক সপ্তাহ পরে মুজিবুর রহমান মুরাদকে অব্যাহতি দিয়ে ওই পদে বায়েজীদ ভূঁইয়াকে অর্ন্তভূক্ত করা হয়।
দলের নেতা-কর্মীরা জানিয়েছে, সভাপতি পদে জেলা কমিটির বর্তমান আহবায়ক একেএম সালাহ উদ্দিন টিপু ছাড়া কোন প্রার্থী নেই। তিনিই বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় সভাপতি হতে যাচ্ছেন। টিপু লক্ষ্মীপুর পৌরসভার মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এম এ তাহেরের ছেলে। সাধারণ সম্পাদক পদে বর্তমান কমিটির যুগ্ম-আহবায়ক শেখ জামাল রিপন, বায়েজীদ ভূঁইয়া, সদস্য আবদুল্লাহ আল নোমান ও জেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ন আহবায়ক এডভোকেট রহমত উল্যা বিপ্লব প্রার্থী রয়েছেন। তবে বায়েজীদ ও নোমানের প্রচার-প্রচারণা তুঙ্গে রয়েছে। তারা কাউন্সিলরদের ধারে ধারে গিয়ে ভোট চাইছেন।
দলীয় সূত্র জানায়, সম্মেলন সফল করতে প্রায় ২০ হাজার নেতাকর্মী জমায়েত করার পরিকল্পনা রয়েছে। গত ১০ দিন ধরে জেলাজুড়ে মাইকিং করা চলছে। প্রতিটি শাখায় প্রস্ততি সভা করা হচ্ছে। শুভেচ্ছা মিছিল ও মোটর শোভাযাত্রা করেও নিজেদের অবস্থান জানান দেওয়া হচ্ছে। চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ থেকে লক্ষ্মীপুর পর্যন্ত সড়কের বিভিন্নস্থানে দুই শতাধিক তোরণ, বিলবোর্ড বর্ণিল ডিজিটাল ব্যানার-পোষ্টার দিয়ে সাজানো হয়েছে।
সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী বায়েজীদ ভূঁইয়া বলেন, ২০০৮ সাল থেকে আমি যুবলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। দলকে সুসংগঠিত করার জন্য আমি তৃনমূল পর্যায়ে কাজ করেছি। রাজনৈতিক শ্রমের মূল্যায়ন করে আমাকে নির্বাচিত করবেন আমি আশা করছি।
বর্তমান কমিটির আহবায়ক ও সভাপতি প্রার্থী একেএম সালাহ উদ্দিন টিপু বলেন, সকল আন্দোলন-সংগ্রামে যুবলীগের নেতাকর্মীরা জীবনবাজী রেখে রাজপথে ছিল। সম্মেলনকে ঘিরে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কাউন্সিলরদের মতামত ও কেন্দ্রীয় নেতারা যে সিদ্ধান্ত নেয়, আমি তা মেনে নেব।
এদিকে সম্মেলনকে ঘিরে নেতাকর্মী ও সমর্থকদের মাঝে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ থেকে লক্ষ্মীপুর পর্যন্ত সড়কের বিভিন্নস্থানে দুই শতাধিক তোরণ, বিলবোর্ড বর্ণিল ডিজিটাল ব্যানার-পোষ্টার দিয়ে সাজানো হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে কেন্দ্রীয় যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। সম্মেলনের জন্য ১২৫ জন কাউন্সিলর (ভোটার) করা হয়েছে। তারাই নেতা নির্বাচন করবেন।
দলীয় সূত্র জানায়, সবশেষ ১৯৯৪ সালে সম্মেলনের মাধ্যমে জেলা যুবলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন হয়। তখন নুরুল হুদা পাটোয়ারী সভাপতি ও ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক হন। পরে ২০০২ সালে সৈয়দ সাইফুল হাসান পলাশকে আহবায়ক ও সৈয়দ আহম্মদ পাটোয়ারীকে যুগ্ম আহবায়ক করে ২১ সদস্যের আহবায়ক কমিটি করা হয়। এরপর সম্মেলন না হওয়ায় ২০১২ সালে সৈয়দ আহম্মদ পাটোয়ারীকে আহবায়ক এবং এ কে এম সালাহ উদ্দিন টিপু ও রহমত উল্যা বিপ্লবকে যুগ্ম আহবায়ক করে গঠন করা হয় ৫১ সদস্যবিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি। এতে সাংগঠনিক কার্যক্রমে কিছুটা গতি এলেও পরে আবারও স্থবিরতা নেমে আসে। ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রয়ারি এ কে এম সালাহ উদ্দিন টিপুকে আহবায়ক, শেখ জামাল রিপন ও মুজিবুর রহমান মুরাদকে যুগ্ন আহবায়ক করে কমিটি ঘোষণা করা হয়। এর এক সপ্তাহ পরে মুজিবুর রহমান মুরাদকে অব্যাহতি দিয়ে ওই পদে বায়েজীদ ভূঁইয়াকে অর্ন্তভূক্ত করা হয়।
দলের নেতা-কর্মীরা জানিয়েছে, সভাপতি পদে জেলা কমিটির বর্তমান আহবায়ক একেএম সালাহ উদ্দিন টিপু ছাড়া কোন প্রার্থী নেই। তিনিই বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় সভাপতি হতে যাচ্ছেন। টিপু লক্ষ্মীপুর পৌরসভার মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এম এ তাহেরের ছেলে। সাধারণ সম্পাদক পদে বর্তমান কমিটির যুগ্ম-আহবায়ক শেখ জামাল রিপন, বায়েজীদ ভূঁইয়া, সদস্য আবদুল্লাহ আল নোমান ও জেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ন আহবায়ক এডভোকেট রহমত উল্যা বিপ্লব প্রার্থী রয়েছেন। তবে বায়েজীদ ও নোমানের প্রচার-প্রচারণা তুঙ্গে রয়েছে। তারা কাউন্সিলরদের ধারে ধারে গিয়ে ভোট চাইছেন।
দলীয় সূত্র জানায়, সম্মেলন সফল করতে প্রায় ২০ হাজার নেতাকর্মী জমায়েত করার পরিকল্পনা রয়েছে। গত ১০ দিন ধরে জেলাজুড়ে মাইকিং করা চলছে। প্রতিটি শাখায় প্রস্ততি সভা করা হচ্ছে। শুভেচ্ছা মিছিল ও মোটর শোভাযাত্রা করেও নিজেদের অবস্থান জানান দেওয়া হচ্ছে। চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ থেকে লক্ষ্মীপুর পর্যন্ত সড়কের বিভিন্নস্থানে দুই শতাধিক তোরণ, বিলবোর্ড বর্ণিল ডিজিটাল ব্যানার-পোষ্টার দিয়ে সাজানো হয়েছে।
সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী বায়েজীদ ভূঁইয়া বলেন, ২০০৮ সাল থেকে আমি যুবলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। দলকে সুসংগঠিত করার জন্য আমি তৃনমূল পর্যায়ে কাজ করেছি। রাজনৈতিক শ্রমের মূল্যায়ন করে আমাকে নির্বাচিত করবেন আমি আশা করছি।
বর্তমান কমিটির আহবায়ক ও সভাপতি প্রার্থী একেএম সালাহ উদ্দিন টিপু বলেন, সকল আন্দোলন-সংগ্রামে যুবলীগের নেতাকর্মীরা জীবনবাজী রেখে রাজপথে ছিল। সম্মেলনকে ঘিরে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কাউন্সিলরদের মতামত ও কেন্দ্রীয় নেতারা যে সিদ্ধান্ত নেয়, আমি তা মেনে নেব।