লক্ষ্মীপুর : লক্ষ্মীপুরে এক ব্যবসায়ীর দোকান-ঘর দখলে নিতে না পেরে হামলা চালানো হয়েছে। এতে একই পরিবারের নারী-শিশুসহ ৫ জন আহত হয়। তাদেরকে সদর হাসপাতাল ও স্থানীয় ক্লিনিকে নেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে সদর উপজেলার মান্দারী বাজারে এ হামলার ঘটনা ঘটে। অভিযোগ রয়েছে, কথিত মালিক দাবিদার আবু তৈয়ব ফিরোজের পক্ষ হয়ে মান্দারী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ওহিদুজ্জামান বেগ বাবলু অনুসারীদের নিয়ে এ দখলের চেষ্টা ও হামলা করে।
আহতরা হলেন মো. হাছান, তার স্ত্রী শিল্পী আক্তার, শিশু কন্যা সুমাইয়া, হাছানের ভাই শাকিল ও বাবা আবদুর রাজ্জাক।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ভূক্তভোগী পরিবার জানায়, উপজেলার মান্দারীর গরু বাজারে ২০১৩ সালে সাড়ে তিন লাখ টাকা দিয়ে এক শতাংশ জমি কিনেন মো. কাজী সেলিম ও সজিব। তারা বটতলী গ্রামের আবদুল রাজ্জাকের ছেলে। এরপর থেকে সেখানে দোকান ঘর নির্মাণ করে ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান করা হয়। স্থানীয় খোরশেদ আলম ও হালিমা বেগমের কাছ থেকে জমিটি কিনলেও স্থানীয় সুদকারবারী হিসেবে পরিচিত বটতলী গ্রামের মাওলানা বাড়ির বজরুল করিমের ছেলে আবু তৈয়র ফিরোজ জমিটির মালিকানা দাবি করেন। এনিয়ে তিনি লক্ষ্মীপুর আদালত ও থানায় একাধিক মামলা করলেও জমির মালিকানার কোন কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। এতে মামলাটি খারিজ করে দেয় আদালত। এতে আরো ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন আবু তৈয়ব। তিনি একাধিকবার জমিটি দখলের পাঁয়তারা করে।
এতে বাধ্য হয়েই কাজী সেলিম জেলা আদালতে আবু তৈয়বের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। আবু তৈয়ব একাধিকবার সময় চেয়ে বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) সকালে আওয়ামী লীগ নেতাসহ ভাড়াটিয়া ২০-২৫জনকে নিয়ে দোকানটি দখলের চেষ্টা চালায়। এসময় ওই দোকানের পেছনে বসতঘরে ঢুকে নারীসহ ৫ জনকে বেদম পিটিয়ে আহত করেছে।
এ ব্যাপারে আবু তৈয়ব ফিরোজের সঙ্গে যোগাযোগরে চেষ্টা করে মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে মান্দারী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ওহিদুজ্জামান বাবলু বলেন, জমির বিরোধ নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি হয়েছে। বিষয়টি স্থানীয়ভাবে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে।
চন্দ্রগঞ্জ থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফেরদৌসি বেগম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ ঘটনায় থানায় কেউ লিখিত অভিযোগ করেননি।
বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে সদর উপজেলার মান্দারী বাজারে এ হামলার ঘটনা ঘটে। অভিযোগ রয়েছে, কথিত মালিক দাবিদার আবু তৈয়ব ফিরোজের পক্ষ হয়ে মান্দারী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ওহিদুজ্জামান বেগ বাবলু অনুসারীদের নিয়ে এ দখলের চেষ্টা ও হামলা করে।
আহতরা হলেন মো. হাছান, তার স্ত্রী শিল্পী আক্তার, শিশু কন্যা সুমাইয়া, হাছানের ভাই শাকিল ও বাবা আবদুর রাজ্জাক।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ভূক্তভোগী পরিবার জানায়, উপজেলার মান্দারীর গরু বাজারে ২০১৩ সালে সাড়ে তিন লাখ টাকা দিয়ে এক শতাংশ জমি কিনেন মো. কাজী সেলিম ও সজিব। তারা বটতলী গ্রামের আবদুল রাজ্জাকের ছেলে। এরপর থেকে সেখানে দোকান ঘর নির্মাণ করে ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান করা হয়। স্থানীয় খোরশেদ আলম ও হালিমা বেগমের কাছ থেকে জমিটি কিনলেও স্থানীয় সুদকারবারী হিসেবে পরিচিত বটতলী গ্রামের মাওলানা বাড়ির বজরুল করিমের ছেলে আবু তৈয়র ফিরোজ জমিটির মালিকানা দাবি করেন। এনিয়ে তিনি লক্ষ্মীপুর আদালত ও থানায় একাধিক মামলা করলেও জমির মালিকানার কোন কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। এতে মামলাটি খারিজ করে দেয় আদালত। এতে আরো ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন আবু তৈয়ব। তিনি একাধিকবার জমিটি দখলের পাঁয়তারা করে।
এতে বাধ্য হয়েই কাজী সেলিম জেলা আদালতে আবু তৈয়বের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। আবু তৈয়ব একাধিকবার সময় চেয়ে বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) সকালে আওয়ামী লীগ নেতাসহ ভাড়াটিয়া ২০-২৫জনকে নিয়ে দোকানটি দখলের চেষ্টা চালায়। এসময় ওই দোকানের পেছনে বসতঘরে ঢুকে নারীসহ ৫ জনকে বেদম পিটিয়ে আহত করেছে।
এ ব্যাপারে আবু তৈয়ব ফিরোজের সঙ্গে যোগাযোগরে চেষ্টা করে মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে মান্দারী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ওহিদুজ্জামান বাবলু বলেন, জমির বিরোধ নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি হয়েছে। বিষয়টি স্থানীয়ভাবে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে।
চন্দ্রগঞ্জ থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফেরদৌসি বেগম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ ঘটনায় থানায় কেউ লিখিত অভিযোগ করেননি।