লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সেবিকাদের অবহেলায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। বুধবার ভোরে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর থেকে সেবিকা রেহানা আক্তার ও নাসিমা পলাতক রয়েছেন। নবজাতকসহ নিহত রোজিনা উপজেলার খাসেরহাট এলাকার এমরান হোসেনের স্ত্রী।
এদিকে নিহতের স্বজনরা ক্ষুদ্ধ হয়ে হাসপাতাল ঘেরাও করে। এসময় তারা বিচারেরর দাবিতে শ্লোগানও দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
নিহতের পরিবার সূত্র জানায়, রোববার রাতে প্রসব ব্যাথা অনুভূত হলে রোজিনাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন সেবিকা রেহানা ও নাসিমা রোগীকে দেখে ইনজেকশন পুশ করে ট্যাবলেট খাওয়ান। পরে অসুস্থতা বাড়লে তাদেরকে চিািকৎসককে ডেকে অস্ত্রোপাচার (সিজার) করার জন্য বলা হয়। এসময় তারা স্বাভাবিকভাবে সন্তান প্রসব হবে স্বজনদের জানিয়ে কালক্ষেপন করে। একপর্যায়ে রোজিনা ছেলে সন্তান প্রসব করলে নবজাতকটি মারা যায়। এর কিছুক্ষণ পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে রোজিনারও মৃত্যু হয়।
রায়পুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. বাহারুল আলম জানান, রোগীর স্বজনদের অভিযোগ পেয়েছি। এ ঘটনায় কারো দায়িত্বে অবহেলা থাকলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রায়পুর থানার পুলিশ পরিদর্শক ওসি (তদন্ত) মো. সোলায়মান জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে এনেছে। এঘটনায় থানায় কেউ লিখিত অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে নিহতের স্বজনরা ক্ষুদ্ধ হয়ে হাসপাতাল ঘেরাও করে। এসময় তারা বিচারেরর দাবিতে শ্লোগানও দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
নিহতের পরিবার সূত্র জানায়, রোববার রাতে প্রসব ব্যাথা অনুভূত হলে রোজিনাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন সেবিকা রেহানা ও নাসিমা রোগীকে দেখে ইনজেকশন পুশ করে ট্যাবলেট খাওয়ান। পরে অসুস্থতা বাড়লে তাদেরকে চিািকৎসককে ডেকে অস্ত্রোপাচার (সিজার) করার জন্য বলা হয়। এসময় তারা স্বাভাবিকভাবে সন্তান প্রসব হবে স্বজনদের জানিয়ে কালক্ষেপন করে। একপর্যায়ে রোজিনা ছেলে সন্তান প্রসব করলে নবজাতকটি মারা যায়। এর কিছুক্ষণ পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে রোজিনারও মৃত্যু হয়।
রায়পুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. বাহারুল আলম জানান, রোগীর স্বজনদের অভিযোগ পেয়েছি। এ ঘটনায় কারো দায়িত্বে অবহেলা থাকলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রায়পুর থানার পুলিশ পরিদর্শক ওসি (তদন্ত) মো. সোলায়মান জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে এনেছে। এঘটনায় থানায় কেউ লিখিত অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।