নিজস্ব প্রতিবেদক : লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি-কমলনগর) আসনটি বিএনপি’র ঘাঁটি হিসাবে পরিচিত। নির্বাচন ঘনিয়ে এলেই আসনটি আলোচনায় উঠে আসে। আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে এখন চলছে নানা হিসাব-নিকাশ। উঠে আসছে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম। এদিকে, মনোনয়ন প্রত্যাশিরাও মাঠে দৌঁড়ঝাপ করছেন। তারা কেন্দ্র থেকে শুরু করে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন; বিভিন্ন সামাজিক ও উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে অংশ নিচ্ছেন। এ আসনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন বিএনপি’র সাবেক সংসদ সদস্য এবিএম আশরাফ উদ্দিন নিজান ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী বাবু।
সম্প্রতি শুনা যাচ্ছে বিএনপি’র চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা কমলনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোহাম্মদ শামছুল আলম দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী।
অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোহাম্মদ শামছুল আলম লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনিপি’র সাবেক সভাপতি। ১৯৮৩ সাল থেকে ২১বছর সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। তিনি সভাপতি থাকাকালিন দুই দফা লক্ষ্মীপুরের ৪টি আসন থেকেই বিএনপি’র সব প্রার্থীরা এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। সে থেকেই লক্ষ্মীপুর বিএনপি’র ঘাঁটি হিসাবে পরিচিতি। তিনি বর্তমানে জেলা আইনজীবী ফোরামের সভাপতি। এর আগে ভোটে ৫বার লক্ষ্মীপুর আইনজীবী সমিতির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।
অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোহাম্মদ শামছুল আলম একজন সফল প্রবীন আইনজীবী। রাজনীতি করেও জনপ্রিয় হয়েছেন। বিগত উপজেলা নির্বাচনে কমলনগরের জনগণ বিপুল ভোটে তাকে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন। ৫ জানুয়ারির আগে-পারে রামগতি-কমলনগরে বিএনপি জোটের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অন্তত ১শ’ মামলা হয়েছে। ওইসব মামলায় আসামী প্রায় ৫ হাজার। বিনা টাকায় এসব মামলা পরিচালনা করছেন এ বিএনপি নেতা। তার কাছ থেকে আইনি সহায়তা পাওয়ায় মামলায় পড়া নেতাকর্মীরা অনেকটা স্বস্তিতে।
মনোনয়ন প্রত্যাশি অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোহাম্মদ শামছুল আলম বলেন, রাজনীতে আমার অনেক ত্যাগ আছে; আছে সফলতাও। পেয়েছি নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের ভালোবাসা। স্বীকৃতি হিসাবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশ নেত্রী খালেদা জিয়া নিজের উপদেষ্টা করেছেন। আশা করছি আগামী দিনগুলোতে দল থেকে যথাযথ মূল্যায়ন পাবো। স্থানীয় নেতাকর্মীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, আগামী সংসদ নির্বাচনে দল যাকেই মনোনয়ন দিবে; সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষে ভোট দিয়ে তাকেই নির্বাচিত করবেন।
সম্প্রতি শুনা যাচ্ছে বিএনপি’র চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা কমলনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোহাম্মদ শামছুল আলম দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী।
অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোহাম্মদ শামছুল আলম লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনিপি’র সাবেক সভাপতি। ১৯৮৩ সাল থেকে ২১বছর সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। তিনি সভাপতি থাকাকালিন দুই দফা লক্ষ্মীপুরের ৪টি আসন থেকেই বিএনপি’র সব প্রার্থীরা এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। সে থেকেই লক্ষ্মীপুর বিএনপি’র ঘাঁটি হিসাবে পরিচিতি। তিনি বর্তমানে জেলা আইনজীবী ফোরামের সভাপতি। এর আগে ভোটে ৫বার লক্ষ্মীপুর আইনজীবী সমিতির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।
অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোহাম্মদ শামছুল আলম একজন সফল প্রবীন আইনজীবী। রাজনীতি করেও জনপ্রিয় হয়েছেন। বিগত উপজেলা নির্বাচনে কমলনগরের জনগণ বিপুল ভোটে তাকে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন। ৫ জানুয়ারির আগে-পারে রামগতি-কমলনগরে বিএনপি জোটের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অন্তত ১শ’ মামলা হয়েছে। ওইসব মামলায় আসামী প্রায় ৫ হাজার। বিনা টাকায় এসব মামলা পরিচালনা করছেন এ বিএনপি নেতা। তার কাছ থেকে আইনি সহায়তা পাওয়ায় মামলায় পড়া নেতাকর্মীরা অনেকটা স্বস্তিতে।
মনোনয়ন প্রত্যাশি অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোহাম্মদ শামছুল আলম বলেন, রাজনীতে আমার অনেক ত্যাগ আছে; আছে সফলতাও। পেয়েছি নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের ভালোবাসা। স্বীকৃতি হিসাবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশ নেত্রী খালেদা জিয়া নিজের উপদেষ্টা করেছেন। আশা করছি আগামী দিনগুলোতে দল থেকে যথাযথ মূল্যায়ন পাবো। স্থানীয় নেতাকর্মীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, আগামী সংসদ নির্বাচনে দল যাকেই মনোনয়ন দিবে; সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষে ভোট দিয়ে তাকেই নির্বাচিত করবেন।