ঢাকা: ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর সাবেক জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইকেল ফ্লিনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাগ্রহণ ‘বৈধ’ ছিলো বলে উল্লেখ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
শনিবার (২ ডিসেম্বর) টুইটারে প্রেসিডেন্ট বলেন, তিনি মাইকেল ফ্লিনকে বহিষ্কার করেছিলেন কারণ তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট ও এফবিআইয়ের কাছে মিথ্যা বলেছিলেন।
রুশ রাষ্ট্রদূত সের্গেই কিসলিয়াকের সঙ্গে গত ডিসেম্বরে ফোনে কথা বলেন ফ্লিন। সেসময় রাশিয়ার ওপর আরোপিত মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়ে তাদের মধ্যে কথা হয়। সেসময় ফ্লিন এ ফোনালাপের বিষয়ে স্বীকার করলেও, নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়ে কথোপকথনের কথা অস্বীকার করেন। যার ফলে তাকে বন্দী করে কারাগারে নেওয়ার সম্ভব্যবতা রয়েছে।
রুশ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে কথোপকথনের জের ধরে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ফ্লিনকে জাতীয় উপদেষ্টার পদ ছাড়তে বাধ্য করেন ট্রাম্প। অজুহাত তোলা হয় দায়িত্বে অবহেলার। এরপর থেকেই রাশিয়ার সঙ্গে তার সংশ্লিষ্টতা নিয়ে তদন্তে নামে এফবিআই ও সিনেট ইন্টেলিজেন্স কমিটি।
ফ্লিনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাগ্রহণ ‘বৈধ’ ছিলো
